কলাপাড়া (পটুয়াখালী) থেকে :
রাজনীতির এক পরিচিত নাম, মোঃ মনিরুল ইসলাম, পিতাঃ হাজী মোঃ আবুল হাসেম হাং মহিপুর ইউনিয়নের সুধীরপুর গ্রামে ১৯৮০ সালে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৯২ ইং সাল থেকে মহিপুর কো আপারটিপ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের সভাপতি হওয়ার মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন।
১৯৯২ সনে সর্ব প্রথম মহিপুর কো-অপারেটিভ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের বিনা প্রতিদন্দিতায় ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন।১৯৯৬ সনে মহিপুর শেখ রাসেল স্মৃতি সংসদের বিনা প্রতিদন্দিতায় সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন ।২০০৫ সনে বৃহত্তর ৬নং খাপড়াভাঙ্গা ইউনিয়ন আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের বিনা প্রতিদন্দিতায় সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন । ২০০২ সনে কৃষক লীগের বোরো ধানের বীজের দাবীতে তৎকালীন বাংলাদেশ কৃষক লীগের সভাপতি রাশেদ মোশারফ ও সাধারণ সম্পাদক হারুন অর-রশিদ হাওলাদার এর নেতৃত্বে ঢাকায় বিএডিসি অভিমূখে বিক্ষোপ মিছিলে অংশ গ্রহন করেন । ২০০০ সনে তৎকালীন বাংলাদেশ স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি বাহাউদ্দিন নাছিম কুয়াকাটা শুভ আগমন করেন তার একান্ত সহকারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০২ সনে মহিপুর ঐতিহ্যবাহী আমবাগান খেলাঘরের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হন । ২০১০ সালে মহিপুর শিল্পী গোষ্ঠীর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি নির্বাচিত হনবর্তমানে মহিপুর প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন।এছাড়াও জনপ্রিয় চ্যানেল গাজী টেলিভিশনের কুয়াকাটা, কলাপাড়া, মহিপুর, রাঙাবালী উপজেলা প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত আছেন। মহিপুর থানা যুবলীগের আহবায়ক কমিটির ৩নং সদস্য পদ লাভ করেন । সেবা মূলক প্রতিষ্ঠান আবুল হাসেম শিক্ষা ফাউনডেশন এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যানব। মহিপুর উপজেলা বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি ও মহিপুর বন্দর ব্যবসায়ী কমিটির সাধারণ সম্পাদক। পিতা সাবেক ইউপি সদস্য এবং বর্তমানে মহিপুর ৩নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সদস্য। তার পরিবারে তিন ভাই সকলেই আওয়ামীলীগের সাথে জরিত। তার মেজো ভাই ফেরদাউস মহিপুর ইউনিয়ন যুবলীগের বর্তমান সভাপতি । ছোট ভাই বাইজিদ মহিপুর থানা সেচ্ছাসেবক লীগের প্রচার সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করে আসছেন ।
শ্রমিক লীগের থানা সভাপতি, কালাম ফরাজী বলেন মনিরুল ইসলাম সত্যিকারের একজন রাজনীতিবিদ প্রতিটি মিছিল মিটিংয়ে তাঁকে পেয়েছি। এমন ত্যাগী নেতাদের মূল্যয়ন করা উচিৎ নেতাদের।
মহিপুর সদর ইউনিয়নের ছাএলীগের সভাপতি জাহিদ জানান, মনিরুল ইসলাম ভাই অনেক ভালো একজন রাজনৈতিক ব্যক্তি আমরা প্রতিটি প্রোগ্রামে তার সহযোগিতা পেয়েছি। এমন কি আমাদের ছাএলীগের ছোটখাটো সমস্যা গুলো তিনি সমাধান করেন ভালোবাসেন খুব আমাদের এখন সময় এসেছে তাঁকে ভালো একটা দায়িত্ব দেওয়ার।
তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে খুবই পরিচিত মুখ বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডে যায়গা করে নিয়েছেন অসংখ্য মানুষের হৃদয়ে। করোনাকালীন সময়ও তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে দেখা গেছে।
মনিরুল ইসলাম বলেন, কোন সার্থ ছারাই আওয়ামী লীগকে ভালোবাসী তাই দলের জন্য শ্রম দিতে আমার খুব ভালো লাগে এভাবেই থাকতে চাই সকলকে নিয়ে। এছারাও সাংবাদিকতার পেশার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের সরকারি বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলাপ করে এলাকার অসহায় দুস্থ পরিবারের মাঝেও সাহায্য সহায়তা পৌঁছে দিতে চেষ্টা করি এভাবেই চলবে আল্লাহ যতদিন বাঁচিয়ে রাখে।