ঢাকাThursday , 18 March 2021
  1. 1Win Brasil
  2. 1win Brazil
  3. 1win India
  4. 1WIN Official In Russia
  5. 1win Turkiye
  6. 1win uzbekistan
  7. 1winRussia
  8. 1xbet Russian
  9. altro
  10. Aviator
  11. aviator brazil
  12. Basaribet
  13. bbrbet mx
  14. bizzo casino
  15. casino
আজকের সর্বশেষ সবখবর

পটুয়াখালীর মহিপুরে চায়ের দোকান লুটের মামলা শতভাগ মিথ্যা প্রমাণিত ॥ হয়রানীর স্বীকার ৫ আসামী ॥

rabbi
March 18, 2021 11:54 am
Link Copied!


মোঃ হাবিবুল্লাহ খান রাব্বী ঃ
পটুয়াখালীর মহিপুরে দোকান লুটের মামলা শতভাগ মিথ্যা প্রমানিত হওয়ার পাশাপাশি ৫জন আসামী হয়রানীর স্বীকার হয়েছে। এরা হলো- আরিফ খান (২৮), মোঃ জাকির (৪৩), মোঃ জাহিদুল (২৪), মোঃ আজিজুল (২২), মোঃ ইউনুচ (৬০)। দীর্ঘ দেড়- মাসের গভীর তদন্তে মামলার বিবরণে থাকা কোন ঘটনার সত্যতা পাওয়া যায়নি। দোকান লুটের মামলার ঘটনায় বন্দর ব্যাবসায়ীরা ও মামলার বর্নিত ৫জন সাক্ষীদের মধ্যে কেউ-ই দোকান লুটের ঘটনা জানেননা। আবার কেউ কেউ শুনেছেন গনমাধ্যমের নিখুত তদন্তের ভিত্তিতে। ফলে এহেন শতভাগ মিথ্যা মামলাটি থানায় গ্রহণ করেননি।
গত ২৪ জানুয়ারী রবিবার রাত ১০টার দিকে মহিপুর বন্দরের ছোট একটি ষ্টেশনারী চা’য়ের দোকান্দার মোঃ বাতেন মল্লিকের নিজের দোকানটি লুট হয়েছে মর্মে ৫ জানুয়ারী মোকাম কলাপাড়া বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে মামলা দায়ের করেন।
মহিপুর সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাজী মোঃ ফজলু গাজী জানিয়েছেন, তার ঘরের সামনে সিসি ক্যামেরার আওতাভুক্ত বাতেন মল্লিকের চায়ের দোকান। কিন্তুু দোকান লুটের ঘটনার বিষয় তিনি কিছুই জানেননা।
এ ব্যাপারে মহিপুর বন্দর ব্যাবসায়ীর সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাঃ মোঃ খলিলুর রহমান জনিয়েছেন, বাতেন মল্লিকের দোকানটি তার ঘরের মাত্র ৫০হাত দুরে কিন্তু লুট বা চুরির কোন ঘটনা ঘটেনি।
মামলার ১নং স্বাক্ষী মোঃ ফেরদৌস হাওলাদার এ ঘটনা শুনছেন-ই গণমাধ্যমের কাছে, এ ছাড়া তিনি কিছুই জানেননা।
বিষয়টি মামলার বাদী দোকান মালিক বাতেন মল্লিকের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, তার মামলার ১ নং আসামি মোঃ আরিফ তার দোকানের চা পাইকারী ও খুচরা সেল্সম্যান হিসাবে কাজ করত। উক্ত আসামী আরিফ তার দোকানের হিসাব বুঝিয়ে না দিয়ে ৭১ হাজার ৫ শত টাকা উল্টো তার কাছে পাবে মর্মে আদালতে মামলা দায়ের করে। ফলে কাউন্টার মামলা দায়ের করতে গিয়ে মিথ্যা মামলার আশ্রয় নিয়েছেন বাতেন মল্লিক। তবে বাতেন মল্লিকের হিসাবান্তে ১নং আসামী আরিফের কাছে ১লাখ ২০ হজার ৭শত টাকা পাওনা রয়েছে।
মামলার ৫ নং আসামী মোঃ ইউনুচ হাওলাদার জানিয়েছেন, বেতন টাকা আত্মসাতের জন্য আরিফের কাছ থেকে জোর পূর্বক রাজস্ব টিকিট লাগিয়ে কাগজে স্বাক্ষর রেখেছে বাতেন মল্লিকসহ তার গ্রুপেরা। আত্মীয় স্বজনের সম্পর্ক টেনে সরযন্ত্র মুলক তাকে মামলার ৫নং আসামী করায় তিনি এ মিথ্যা মামলার তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।
অপর দিকে মিথ্যা মামলার নাটের গুরু বন্দরের সকলের পরিচিত রহমান পাহলান ওরফে গুরি এমপি। মামলাবাজ রহমান ওরফে গুরি এম পি তার এক আত্মীয় পুলিশের উর্দ্বোতন কর্মকর্তার বরাদ দিয়ে দীর্ঘ দিন ধরে সাধারণ মানুষদের হয়রানী করছে। বিভিন্ন সময় কু-পরামর্শ দিয়ে আসছে এবং জাহিদের ভিটায় সরিশা চাষ করবে বলে হুমকী প্রদান করে বলে জানিয়েছেন অপর আসামী জাহিদুল। ইতো পূর্বে ফেরদাউস নামের এক মৎস্য ব্যাবসায়ীর সংসার ধ্বংসের পিছনেও রহমান ওরপে গুরি এম পি’র কুট-বুদ্ধি সফলভাবে ভূমিকা রেখেছে এমনটা বলে কাদঁলেন বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের মহিপুর থানা শাখার সাধারণ কর্মী ফেরদাউস।
এ ব্যাপারে রহমান পাহলানের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ ধরণের কোন কথা তিনি বলেননি।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।