কুয়াকাটা (পটুয়াখালী) থেকে :
মহিপুর থানার ৭নং লতাচাপলী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে (১৫ জুন-২০২২ অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনে) যারা হাল ধরতে চান তাদের মধ্যে অনেকেই রক্ষক হয়ে ভক্ষকের ভুমিকায় রয়েছেন। সম্প্রতি কুয়াকাটার আবাসিক হোটেল এ আর খান থেকে পতিতাসহ কয়েকজন খদ্যের আটক করে জেল হাজতে প্রেরণ করলেও লতাচাপলী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে মেম্বার পদে নির্বাচনে প্রতিদ্ব›দ্বীতায় যাদের নাম এখনও শোনা যাচ্ছে তাদের মধ্যে একজন বজলুর রহমান। যিনি সম্প্রতি কুয়াকাটার আবাসিক হোটেল এ আর খানে লিলা করতে গিয়ে পুলিশের হাতে ধরা খেলেও অজ্ঞাত কারণে তাকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বজলুর সাথে যিনি আমোদ প্রমোদে লিপ্ত ছিলেন সেই কলগার্ল মেয়েটি। সম্প্রতি জেল থেকে বেড়িয়ে এসব তথ্য দিয়েছেন ওই নারী।
তিনি আরও বলেন, বজলুর সাথে তার দীর্ঘদিনের সম্পর্ক ছিল বিধায় তার কাছে ৪২ হাজার টাকা জমা ছিল, ওই ঘটনার চক্রে সে টাকা দেয়ার সুযোগ ছিলনা বলে সেগুলো বজলু নিয়েগেছে। এমনকি তার সাথে দীর্ঘদিনের সম্পর্ক ছিল, যেটা এখন বজলু অস্বীকার যাচ্ছে।
অপরদিকে লতাচাপলী ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের আরেক মেম্বার প্রাথীর আপত্তিকর ভিডিও ধারণ করে চলছে টাকার বাণিজ্য। এসব চরিত্রহীন লোক যদি হয় জন প্রতিনিধি, তাহলে জনগণ কি আসা করবে এদের কাছ থেকে। যেখানে রক্ষকই ভক্ষকের ভুমিকায়। তাইতো সুশিল সমাজের অনেকের মুখেই এখন শোনা যাচ্ছে ‘কুইনিন জ্বর ছাড়াবে বটে কিন্তু কুইনিন ছাড়াবে কে ?