কবি: সোহাগ রানা
পাঠালি কেন বিধি আমায়
ক্ষণিকের নশ্বরে,
রাখতি যদি রূহ জগতে
সকলেরই তরে।
থাকত নাহি জঠর জালা
উদাস দুপুর সকাল বেলা
সময়টা মোর ফুরিয়ে যেত,
একটু ফিকির করে।
জীবন যুদ্ধে জয়ী হতে
পারিনা তো আর,
কেমন করে সইরে আমি
এতে কষ্টের ভার।
চিন্তায় যায় দিন রজনী
সস্তুি নাইরে ওহে সজনী
দুর্দশাতে দিচ্ছি পাড়ি,
জীবন পারাবার।
পেরিয়ে এলাম কত বাঁধা
এই যে বসুধায়,
ঝর- কবলে তরী আমার
নিচল হয়ে যায়।
আমি নই সুদক্ষ মাঝি
তবুও ধরি জীবন বাজি
দাঁড় টেনে যেতেই হবে,
এই পয়োধর।
মায়ার জালে হাল বিঁধেছে
সমীর ছিঁরে পাল,
অম্বুধি তো উঠছে ফুলে
কেমনে ধরি হাল।
আর কতো বাইবো তরি
অকূল নদীর পথ ধরি
যেতে চাইলে গন্তব্যে তোর,
একটু সবুর কর।।
জীবন হলো নদীর সদৃশ
এক কূল যদি ভাঙ্গে,
প্রতিকূলে চর জাগে মোর
অন্য কূল নেয় গাঙ্গে।
মনুষ্য কুল আছে যত
কেউ নেই যে অবিরত
সবারই ভাঙ্গছে কূল,
যত নারী নর।
এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।