ঢাকাThursday , 2 February 2023
  1. blog
  2. Catalog of articles
  3. dating
  4. dating-advice
  5. Discussione
  6. erotic lingerie
  7. Forum dei Sahaj Yogi dell'Ucraina
  8. Mail Order Brides
  9. Online dating
  10. Varie
  11. washine machine
  12. Болталка
  13. ВордПресс
  14. Головна
  15. Курилка
আজকের সর্বশেষ সবখবর

১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি যে ভাবে সৃষ্টি।।

rabbi
February 2, 2023 8:38 pm
Link Copied!

মোঃ শফিকুল আলম বাবুল খান, প্রকাশক নির্ভুল বার্তা।।


১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দলোন চুড়ান্তরুপ লাভ করে। ভারত বর্ষের বাংলা ভাষা- ভাষি নের্তৃত্বের মুখে লেচ গুটিয়ে পালিয়ে যায় ব্রিটিশরা। রেখে যায় প্রশ্ন বোধক চিহ্ণ? পশ্চিম পাকিস্তান, পূর্ব পাকিস্তান ও ভারত একই জনগোষ্ঠী ভেবে ছিলো কিন্তু না, পশ্চিম ও পূর্ব পাকিস্তান ছিলো ইসলাম ধর্মের অনুশারী, ভারত ছিলো স্বনাতন ধর্মের। অপর দিকে ব্রিটিশদের সাথে পশ্চিম পাকিস্তান লুকানো নিবির সম্পর্ক বজায় রেখে চলছে।

 

এদিকে পশ্চিম পাকিস্তান সবসময় ভাবতো ভারত ও পূর্বপাকিস্তানের সঙ্গে বিভিন্ন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থাকতে পারে। দি জাতি তথ্যের ভিত্তিতে যখন মৌলিক বিষয়টি উঠে আসে, যেমন রাষ্ট্র, জনগনের মৌলিক অধিকার দিতে বাধ্য। ভারতবর্ষের নেতাজি জহোরুল আল নিহারু, গান্ধিজি,শেরে বাংলা এ কে ফজলুলু হক, মাওঃ হামিদ খান ভাষানী,আতাউল্লাহ গনি, বঙ্গবন্ধু মুজিবসহ সিদ্ধান্ত নিয়ে, পাকিস্তানের কায়েদ আজম জিন্না,ইয়াহিয়া,আইউব খানসহ নেতাদের কাছে প্রস্তাবনা দেন।

 

পূর্বপাকিস্তানের জনগনের মৌলিক অধিকার দিতে হবে, কোন প্রকার অন্যায় অবিচার চলবেনা। এ প্রস্তাবনা পশ্চিমা পাকিস্তানের জাতীয় নের্তৃবৃন্দ মেনে নেননি। শুরু করে পূর্বপাকিস্তানের উপর বর্বর নির্যাতন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যন হলে এসে পাকিস্তানি রাষ্ট্রপতি পূর্বপাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা হবে উর্দ্বো ঘোষনা দেন।

এমন ঘোষনার বিরুদ্ধে সাথে সাথে ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ের ছাত্র জনতা নো নো বলে প্রতিবাদ করেন এবং রাষ্ট ও মাতৃ ভাষা হবে বাংলা দাবী করে আন্দলোনে বেড়িয়ে পরে। সে ভাষা আন্দলোনের নের্তৃত্বে বঙ্গবন্ধু অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে গিয়ে ধ্রীতহয় পাকিস্তানীদের হাতে এবং কারাবরণ করেন। এ ঘটনায় ভাষা আন্দলোন থেমে যায়নি। আরো আন্দলোন বেগবান করতে ছাত্ররা স্লোগানে স্লোগানে মিছিল নিয়ে রাজ পথে বেড়িয়ে আসলে, পশ্চিম পাকিস্তানি হায়না নির্বিচারে ছাত্রসমাজের উপর গুলি বর্ষন করে।

তখন জব্বার, বরকত, শহিদসহ আরো নাম না জানা অনেক ছাত্র নেতা গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃতু্ বরণ করেন ( শহীদ হন)। এবং সেই আন্দলোনের ফসল ১৯৫২ ‘র ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মার্তৃভাষা বাংলা স্বিকৃতি পায়। এবং ৬ মার্চ বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানি কারাগার হতে মুক্তি পান।

একটি গোষ্ঠী ভাষা আন্দলোনে বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতি ও আন্দলোনে তার কোনো অবদান নেই। এমন বক্তব্য ছড়াচ্ছে, তাদের উদ্দ্যেশে আজ ভাষা আন্দলোনের সঠিক ইতিহাসর ছোট কয়েক লাইনের আরটিকেল উপস্থাপন করলাম। পরামর্শ স্বরুপ বেশী বেশী ইতিহাস পড়ুন, জানুন এর পরে বলুন।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।