ঢাকাSaturday , 13 August 2022
  1. blog
  2. Catalog of articles
  3. dating
  4. dating-advice
  5. Discussione
  6. erotic lingerie
  7. Forum dei Sahaj Yogi dell'Ucraina
  8. Mail Order Brides
  9. Online dating
  10. Vari
  11. Varie
  12. washine machine
  13. Болталка
  14. ВордПресс
  15. Головна
আজকের সর্বশেষ সবখবর

মহিপুরে পর্যটকদের জিম্মি করে অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়ার অভিযোগ।।

rabbi
August 13, 2022 7:52 pm
Link Copied!

মোঃ মাহতাব হাওলাদার, মহিপুর।।
  পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার ধুলাসারের গঙ্গামতি হয়ে কুয়াকাটা যাতায়াতের খেয়ায় পর্যটকদের জিম্মি করে অতিরিক্ত ভাড়া নেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। নির্দিষ্ট ভাড়ার চার্ট না থাকায় পর্যটকসহ যাত্রীদের  কাজ থেকে ইচ্ছেমত ভাড়া তোলা হচ্ছে। মোটরসাইকেল প্রতি ৮০ টাকা থেকে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ভাড়া নেয়ার অভিযোগ উঠেছে। ক্ষমতাশীল দলের এক প্রভাবশালী নেতার ছত্রছায়ায় এ নৈরাজ্য চলছে বলে জানা যায়।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, গঙ্গামতি ঘুরতে আসা পর্যটকরা কাউয়ার চড় হয়ে কুয়াকাটা যাতায়তের জন্য গঙ্গামতি খেয়া পার হয়ে যেতে হয়। এতে গঙ্গামতিসহ কুয়াকাটার সৌন্দর্য্যরে দৃশ্য দেখা সহজসাধ্য হয়। এছাড়াও বিভিন্ন কাজে স্থানীয়রা এ পথ হয়ে কুয়াকাটা যাতায়ত করে থাকে। কিন্তু গঙ্গামতি খেয়ায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের কারনে জিম্মি হয়ে পরছে পর্যটকসহ যাত্রীরা। এ পথে অন্যান্য পরিবহন ব্যবস্থা না থাকায় যাত্রীরা নিজস্ব মোটরসাইকেল নিযে যাতায়ত করে থাকেন। পরিবহন সমস্যার এ সুযোগটি নিয়ে খেয়ায় ইচ্ছেমত ভাড়া হাকিয়ে নিচ্ছে মাঝিরা। তারা একেকজনের নিকট হতে একেক রকম ভাড়া তুলছে। আবার মোটরসাইকেলের মান অনুযায়ীও ভাড়া নিয়ে থাকে তারা। ভিআইপি বা ভালো মানের মোটরসাইকেল হলে ভাড়া বেশি নিয়ে থাকে। সাধারনত প্রতিটি মোটরসাইকেল থেকে ৮০ টাকা ভাড়া নেয়া হয়। তবে ভিআইপি গাড়ি হলে ভাড়া ১০০ থেকে ১৫০ টাকা পর্যন্ত নেয়ার দৃশ্য দেখা গেছে।
পর্যটক ইমন আল আহসান বলেন, আমি ও আমার চার বন্ধু নিজস্ব দুইটি মোটরসাইকেল নিয়ে গঙ্গামতি ঘুরে কুয়াকাটা যাওয়ার জন্য এ পথ বেছে নিয়েছিলাম। কিন্তু এখানে মোটরসাইকেলের ভাড়া শুনে আমি হতভাগ হয়ে গেছি। আমার পালসার গাড়ি ৮০ টাকা আর আমার বন্ধুর গাড়ি হোন্ডা কোম্পানির রেফসল হওয়ায় ১৫০ টাকা ভাড়া দাবী করেন তারা। একই খেয়ায় দুইধরনের ভাড়া নেয়ার বিষয়টির কিছুই বুঝতে পারলাম না।
অতিরিক্ত ভাড়া নেয়ার বিষয়ে খেয়ার মাঝি’র নিকট জানতে চাইলে তারা স্থানীয় এক প্রভাবশালী ব্যক্তির সাথে কথা বলতে বলেন।
স্থানীয় সাংসদ’র ব্যক্তিগত সহকারী মো. তরিকুল মৃধা বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছু জানি না। এটা স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের আন্ডারের খেয়া। তারা আমার নাম ভাঙ্গিয়ে খাচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের লোকদের সাথে কথা বলে দেখছি।
ধুলাসার ইউপি চেয়ারম্যান কারি মো. হাফেজ আব্দুর রহিম বলেন, এটা আমার ইউনিয়ন পরিষদের নিয়ন্ত্রনে না।  স্থানীয এক প্রভাবশালী ব্যক্তি দেখভাল করে। শুধু খেয়াই না তারা সমুদ্রের পানিও বিক্রি করে থাকে।
কুয়াকাটা ট্যুরিস পুলিশ পরিদর্শক হাসনাইন পারভেজ বলেন, এ বিষয়ে আমি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলেছি। খুব শিঘ্রই একটি মোবাইল টিম সেখানে যাবে।
এবিষয়ে কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু হাসনাত মোহাম্মদ শহিদুল হক বলেন, বিষয়টি আমরা দেখছি।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।