ঢাকাMonday , 21 December 2020
  1. blog
  2. Online dating
  3. অপরাধ
  4. আইন আদালত
  5. আন্তর্জাতিক খবর
  6. আবহাওয়া
  7. ইসলাম
  8. কুয়াকাটা এক্সক্লুসিভ
  9. খেলাধুলা
  10. জনদুর্ভোগ
  11. জাতীয়
  12. জেলার খবর
  13. তথ্যপ্রযুক্তি
  14. দূর্ঘটনা
  15. বিনোদন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

ক্লাস চলছে মাইনাস ৫১ ডিগ্রিতেও

rabbi
December 21, 2020 8:47 am
Link Copied!

ণির্ভূল বার্তা ডেক্স:

পৃথিবীর অন্যতম শীতল স্থান সাইবেরিয়া। দেশটিতেই আছে বিশ্বের শীতলতম স্কুলও। সেই স্কুলের ক্লাসে মাইনাস ৫০ ডিগ্রির তাপামাত্রায় ক্লাস করে শিশুরা। প্রচণ্ড শীতেও ছোট বাচ্চারা স্কুলে আসে। মজায় মজায় ক্লাস করে। তবে তাপমাত্রা ৫২ ডিগ্রিরও নিচে চলে গেলে ৭ থেকে ১০ বছর পড়ুয়া বা তারও কম বয়সীদের জন্য স্কুলের ক্লাস বন্ধ থাকে। তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রির সঙ্গে তুষারপাত ও প্রচণ্ড বাতাস থাকলেও ক্লাসে আসতে হয় না শিক্ষার্থীদের। এদের দেখে মনে হতে পারে এত ঠান্ডায় কী করে ক্লাস করা সম্ভব।

ক্লাসে শিশুরা
ক্লাসে শিশুরা

সাইবেরিয়ার ওমায়াকান শহরে ইয়াকুতিয়ায় একটি স্কুল আছে। আসলে এটি শুধু স্কুল নয়, পোস্ট অফিস এবং ব্যাংকের মতো কিছু প্রাথমিক সুবিধাও আছে সেখানে। জীবন ধারণ করা সেখানে মারাত্মক চ্যালেঞ্জিং। কিন্তু সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেও সেখানে স্কুলে আসে শিক্ষার্থীরা। তবে করোনা ভাইরাসের ঝুঁকির মধ্যও স্কুলে আসা শিক্ষার্থী ও অভিভাবক এবং কর্মীদের নিয়মিত তাপমাত্রাও পরীক্ষা করা হয়।

স্কুলে আসার পরই মাপা হয় তাপমাত্রা
স্কুলে আসার পরই মাপা হয় তাপমাত্রা

সেখানে হাতে গ্লাভস না পরলে তুষারপাতের সমস্যায় আঙুলের ক্ষতি হতে পারে। মাইনাস ৫০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় হাইপোথার্মিয়া হওয়ার ঝুঁকিও বেড়ে যায়। এমন হলে দেহের তাপমাত্রা দ্রুত নামতে শুরু করে। এর ফলে দ্রুত হার্টবিট, নার্ভাসনেসসহ মৃত্যুর ঝুঁকিও থাকে।

৮ ডিসেম্বর সকাল ৯টা নাগাদ সেখানকার তাপমাত্রা ছিল মাইনাস ৫১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কিন্তু স্কুল থেমে থাকেনি। ১৯৭৩ সালের জানুয়ারির একদিন এই শহরের তাপমাত্রা ছিল মাইনাস ৬৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

 শিশুরা স্কুলে আসার সময় তাদের প্রিয় প্রাণী নিয়ে আসে
শিশুরা স্কুলে আসার সময় তাদের প্রিয় প্রাণী নিয়ে আসে

১৯৩২ সালে জোসেফ স্তালিনের সময়ে ওমায়াকান শহরের ইয়াকুতিয়ায় এই স্কুল তৈরি করা হয়েছিল। পাশের দুই গ্রাম খারা তিমুল এবং বেরাগ এরদুর শিশুদের পড়াশোনার জন্যই এ স্কুলের যাত্রা শুরু। খারা তিমুল এবং বেরাগ গ্রাম থেকে এ স্কুলে আসতে ১০ থেকে ১৮ মিনিট সময় লাগে।

তথ্যসূত্র: বিবিস ও সার্বিয়ান টাইমস

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।
x