
পুলিশ সুপার মো. মারুফ হোসেন বলেন, ‘আসপিয়ার এই লড়াই ও দৃঢ়তা আমাদের মুগ্ধ করেছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে আসপিয়া তাঁর কাঙ্ক্ষিত চাকরি ও মাথা গোঁজার ঠাঁই পেয়েছেন। এটা এক অনন্য উদ্যোগ। আসপিয়ার হাতে চাকরির নিয়োগপত্র তুলে দিতে পেরে আমরা ভারমুক্ত, আনন্দিত।’
এর আগে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে আসপিয়াকে জমিসহ ঘর এবং যোগ্যতা অনুযায়ী চাকরি দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেওয়া হয়।
এর আগে গত শনিবার রাত আটটার দিকে হিজলা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. মিজানুর রহমান জেলা পুলিশ সুপার মো. মারুফ হোসেন স্বাক্ষরিত নিয়োগপত্র আসপিয়ার কাছে পৌঁছে দেন। জেলা পুলিশের সূত্র জানায়, আসপিয়াকে রাজশাহীর সারদা পুলিশ একাডেমিতে আনুষ্ঠানিকতা শেষে নারী টিআরসিদের ছয় মাসের প্রশিক্ষণের জন্য রংপুরে পাঠানো হবে।
আরও পড়ুন
আসপিয়াকে জমিসহ ঘর দিচ্ছে জেলা প্রশাসন, তবে পুলিশে নিয়োগ অনিশ্চিত

বাবার মৃত্যুর পর আসপিয়া ইসলামের পরিবারে আর্থিক টানাপোড়েন শুরু হয়। এর মধ্যে গত বছর এইচএসসি পাস করেন আসপিয়া। সম্প্রতি পুলিশ কনস্টেবল পদে চাকরির আবেদন করার পর পরীক্ষার সব কটি ধাপে উত্তীর্ণ হন তিনি। কিন্তু নিজেদের কোনো জমি না থাকায় চাকরিটা তাঁর হচ্ছিল না।
এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।