ঢাকাTuesday , 14 December 2021
  1. অপরাধ
  2. আইন আদালত
  3. আন্তর্জাতিক খবর
  4. আবহাওয়া
  5. ইসলাম
  6. কুয়াকাটা এক্সক্লুসিভ
  7. খেলাধুলা
  8. জনদুর্ভোগ
  9. জাতীয়
  10. জেলার খবর
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দূর্ঘটনা
  13. বিনোদন
  14. রাজনীতি
  15. সম্পাদকীয়
আজকের সর্বশেষ সবখবর

কুয়াকাটার ১৩২নং রসুলপুর (২) সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের টাকা আত্মসাত

rabbi
December 14, 2021 11:29 am
Link Copied!

রিপোর্ট : কুয়াকাটা প্রতিনিধি :
কুয়াকাটার ১৩২নং রসুলপুর (২) সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের উপ বৃত্তি ও ক্ষুদ্র মেরামতের টাকা সহকারী শিক্ষক আবুল কালাম আজাদ কর্তৃক আত্মসাত করার অভিযোগ রয়েছে। প্রধান মন্ত্রীর অঙ্গীকার ঝড়ে পড়া শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয় মুখি করার লক্ষ্যে শিক্ষা ব্যবস্থা নিশ্চিত করনে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উপ-বৃত্তির ব্যবস্থা চালু করা হয়। আর শিক্ষার্থীর সে টাকা নামে বেনামে তালিকা প্রণয়ন করে নিজেদের মোবাইল নম্বর দিয়ে আত্মসাত করেন সহকারী শিক্ষক আবুল কালাম আজাদ। এলাকাবাসীর অভিযোগের প্রেক্ষিতে কাগজ পত্র পর্যালোচনা করে দেখাযায় যে, বিগত ২০১৮ইং সালের শিক্ষার্থীদের উপ-বৃত্তির তালিকার মধ্যে চার শিক্ষার্থীর নামের জায়গায় সহকারী শিক্ষক আবুল কালাম আজাদ এর মোবাইল নম্বর ০১৭৩৪৮৫০৭৯২ দেয়া, ওই শিক্ষকের জামাতার মোবাইল নম্বর ০১৭১৮৮৮০১০১৬ ছয় শিক্ষার্থীর স্থানে এবং তার স্ত্রীর মোবাইল নম্বর ০১৭৫৭৫৪৯১৯৮ ছয় জনের নামের স্থানে বসিয়ে টাকা উত্তোলন করে আত্মসাত করা হয়েছে। এরকমের স্কুলের টাকা আত্মসাত করাসহ নানা অনিয়ম ও দুর্নীর অভিযোগ সহকারী শিক্ষক আবুল কালাম আজাদ এর বিরুদ্ধে। ওই শিক্ষকের বাবা নুর হোসেন মুন্সী জমি দান করায় তিনি দীর্ঘ বছর সভাপতির দায়িত্বে থাকায় সভাপতি তথা জমি দাতার ক্ষমতা দেখিয়ে রাম রাজাত্য কায়েম করেন তিনি। এমনকি তৎকালীন সময় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আনছার আলী অবসরে যাওয়ায় ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্বে ছিলেন সহকারী শিক্ষক আবুল কালাম আজাদ। এসুযোগ কাজে লাগিয়ে নিজের আখের গোছাতে মরিয়া হয়ে ওঠেন তিনি। টাকার লোভে অন্ধ হয়ে বিদ্যালয়ের নামে ২০১৮ সালের ক্ষুদ্র মেরামতের জন্য বরাদ্ধকৃত ৪১ হাজার টাকা রেজুলেশন ছাড়াই ২৯ আগস্ট সোনালী ব্যাংক কলাপাড়া শাখার হিসাব নং ৪৩১১১০০০০৯১৪৮ থেকে উত্তোলন করে নিজের খেয়াল খুশিমত খরচ করার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।

এ ব্যাপারে সহকারী শিক্ষক আবুল কালাম আজাদ এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ২০১৮ সালের রেজুলেশন থাকার কথা থাকলেও তা পাচ্ছিনা, তবে বরাদ্ধকৃত টাকা স্কুলের কাজেই খরচ করা হয়েছে। এছাড়া শিক্ষার্থীদের উপ-বৃত্তি সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমাদের এখানে একটি মাদ্রাসা ছিল সে মাদ্রাসার কিছু শিক্ষার্থীর নাম দেয়া হয়েছিল, তালিকা করার সময় সেসব শিক্ষার্থীর মোবাইল নম্বর না পাওয়ায় আমাদের নিজস্ব নম্বর দিয়েছি, তবে তাদের কাছে টাকা পৌছানো হয়েছে।
এ ব্যাপারে কলাপাড়া উপজেলা শিক্ষা অফিসার (অঃ দাঃ) মোঃ আবুল বশার বলেন, এ সংক্রান্ত বিষয় আমিও একটি অভিযোগ পেয়েছি, বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষে আইনী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।
x